Curious Biker
বাইকিং টিপসটেকনিক্যাল বিষয়বাইকের দামবাইক ব্র্যান্ডবাইকিং ভিডিওমোটরবাইক যন্ত্রাংশভ্রমণ গাইড
Curious Biker

কিউরিয়াস বাইকার বাংলাদেশের মোটরসাইকেল প্রেমীদের জন্য একটি অনলাইন প্ল্যাটফর্ম। এখানে রিভিউ, খবর, ভিডিও কনটেন্ট এবং মোটরসাইকেল সম্পর্কিত নানা তথ্য শেয়ার করা হয়।

+880 1674884352

Quick Links

  • বাইকিং টিপস
  • টেকনিক্যাল বিষয়
  • বাইকের দাম
  • বাইক ব্র্যান্ড
  • বাইকিং ভিডিও
  • মোটরবাইক যন্ত্রাংশ
  • ভ্রমণ গাইড

Support

  • FAQs
  • Privacy Policy
  • Help

Social Media

  • Facebook
  • Youtube
  • Tiktok
  • Instagram
© 2025 curiousbike. All Rights Reserved. Developed and maintained by Graphland

৫টি গুরুত্বপূর্ণ টিপস

আগস্ট 01, 2019
1675 ভিউ
2 শেয়ার
Post thumbnail

মোটর বাইক এমন একটি বাহন যার মধ্যে শেখার কোন শেষ নেই। আপনি যত বেশি রাইড করবেন তত নতুন নতুন কৌশল শিখতে পারবেন। আর যে যত বেশি কৌশল প্রয়োগ করতে পারবে সে তত বেশি এই যন্ত্রকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে।

আজ আপনাদের সাথে এমন ৫টি কৌশল শেয়ার করবো যা ফলো করে আপনি বারিয়ে ফেলতে পারেন আপনার বাইক রাইডিং এর দক্ষতা।

তো চলুন শুরু করা যাক…

# দুই আঙ্গুলের সাহায্যে ক্লাচ নিয়ন্ত্রনঃ
বাইক চালানোর সময় ক্লাচ লিভার কে দুই আঙ্গুলের সাহায্যে নিয়ন্ত্রণ করার অভ্যাস করুন। চালানোর সময়, দুই আঙ্গুল দিয়ে ক্লাচ ও ব্রেক লিভার ও বাকি তিন আঙ্গুল দিয়ে বাইকের হেন্ডেল ধরে থাকুন। এতে দুই পাশেই সমান শক্তি সঞ্চালিত হবে ও আপনার দুই লিভারের উপর নিয়ন্ত্রণ থাকবে। যে কোন প্রয়োজনে ৪ আঙ্গুল দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।

আপনার যদি শুরুতেই ৪ আঙ্গুল দিয়ে নিয়ন্ত্রণ এর অভ্যাস থাকে তবে একটু অসন্থি হতে পারে। তবে সামান্য প্র্যাকটিস করলেই সব নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে বিপদের সময় লিভার গুলো খোজা নিয়ে আপনাকে আলাদা ভাবে চিন্তা করতে হবে না । পেয়োজন মত ফিঙার ব্যাবহার করতে পারবেন।

#ক্লাচ লিভার এডজাস্টঃ
বাইক চালানোর মজা তখনোই বেশি যখন বাইক, রাইডার এর কথা মত চলবে। আপনি যে ভাবে চাচ্ছেন সেভাবে। তাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য আপনাকে আলাদা এটেনশান দিতে হচ্ছে না।

তাই ক্লাচ লিভার টিকে আপনার সুবিধা মত এডজাস্ট করে নিন। কতটুকু ছেড়ে দিলে বা কোন যায়গা থেকে ধরলে আপনি চালাতে সাদছন্দ বোধ করেন তা নির্ধারণ করে সেই অনুপাতে এডজাস্ট করে নিন।

সাধারনত ক্লাচ লিভারের ফ্রি প্লে থাকে ১০-১৫ মিলিমিটার। আপনি যদি এতে আডজাস্ট হতে পারে খুব ভালো, না হলে আপনার ফ্রিকশান পয়েন্টে সেট করে নিন।

ক্লাচ ও থ্রটলের সঠিক কম্বিনেশান হলে , থ্রটল ঘুরিয়ে আপনি যে পাওয়ার ইঞ্জিনে দিচ্ছেন তার আসোল ফিল পাওয়া যায়। তখন মনে হয়, বাইক আপনি চালাচ্ছেন না, বাইক আপনার মনের ভাষা বুঝে চলছে।

#যায়গার সর্বোচ্চ ব্যাবহারঃ
বাইক চলানোর অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে বাহন টি ছোট যার কারনে এর চলতে যায়গা লাগে খুব অল্প, ফলে খুব তাড়াতাড়ি গন্তব্বে পৌঁছানো যায়।

এই বাহনের সর্বোচ্চ সুবিধা নিতে এর সব জায়গায় আপনার সমান নিয়ন্ত্রণ থাকতে হবে। ডানে আপনি যত কনফিডেন্টলি মোড় নিতে পারেন বামেও ঠিক সেই ভাবেই নিতে হবে। আর মোড় নেবার সময় বাইকের সর্বোচ্চ করনারিং এর দক্ষতা থাকতে হবে ।

আমার দেশ জ্যামের দেশ। এখানে আপনি যায়গার সর্বোচ্চ ব্যাবহার করতে না পারলে সবার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবেন না।

#Emergency Breaking:
যারা নিয়মিত বাইক চালান তাদের Emergency Breaking ব্রেক করতে হয় নি, এমন রাইডার খুঁজে পাওয়া যাবে না। বাইক চালানোর সময় আপনাকে Emergency Breaking এর জন্য রেডি থাকতে হবে এটাই বাস্তব। আর তাই Emergency Breaking এ আপনার আলাদা দক্ষতা থাকতে হবে। Emergency Breaking এর দক্ষতা আপনার এক্সিডেন্ট এর হার (০) তে নামিয়ে দিবে।

আপনার যদি এই বিষয়ে দক্ষতা না থাকে তবে যে কোন ফাঁকা রাস্থায় ভালো মত প্র্যাকটিস করে নিন। দু ভাবেই করবেন, পিলিওন নিয়ে ও পিলিওন ছাড়া।

Emergency Breaking করতে আপনাকে দুটো ব্রেকের সমন্বয় আনতে হবে। প্রথমে পিছনের টা ও পরে সামনের টা।

Emergency Breaking এর দক্ষতা আপনাকে যে কোন পরিস্থিতি মোকাবেলা করার শক্তি যোগাবে।

#গন্তব্য নির্ধারণঃ
প্রথমে বাইক নিয়ে আপনি কোথায় যেতে চাচ্ছেন তার একটা ছক এঁকে নিন মনে মনে। এর পড়ে রাস্থায় চলার সময় নিজেকে সকল রাইডার এর পথ প্রদর্শক ভেবে সবচেয়ে ভালো, নিরাপদ ও সহজ পথ বেছে নিন।

বাইক চালানোর সময় কোন অবস্থায় বাস বা লরির মাঝ বড়াবড় চালাবেন না বা কোন যানবাহন কে ফলো করে চালাবেন না।

জ্যামের সময় আপনার সামনের যানবাহনের বামে ওথবা ডানে থাকবেন যেন সামান্য দৃষ্টি প্রসারিত করলেই সামনের পুরো পথ টুকু দেখা যায়।

প্রয়োজনে জ্যামের রাস্তায় মোড় নেবার সময় লুকিং গ্লাসের পাশাপাশি মাথা সামান্য ঘুরিয়ে নিজের চোখে দেখে নিতে পারেন।

আসোলে বাইক চালানোর সময় সতর্কতার শেষ নেই। বাইক যেমন আপনার সময় বাচিয়ে খুব দ্রুত গন্তব্বে পৌঁছে দিবে আবার সামান্য এদিক সেদিক হলে ডেকে আনতে পারে বড় দুর্ঘটনা। আর তাই দক্ষতাই এর একমাত্র সমাধান।

Share Post on:
See All Posts

সোশ্যাল মিডিয়া

প্রাসঙ্গিক লেখা

বাইকের জন্য ফুয়েল এডেটিভ: কি, কেন এবং কখন ব্যবহার করবেন?
এপ্রিল 29, 2025
হ্যান্ডেল কাঁপে বা বাইক কাঁপে – এর পেছনের কারণ কী?
মার্চ 22, 2025
চেইন লুজ বা চেইন স্লিপ – কিভাবে বুঝবেন এবং সমাধান
মার্চ 20, 2025
বাইক ড্রাইভিং এর সময় যে সকল বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরী
ফেব্রুয়ারি 19, 2025

সাম্প্রতিক লেখা

ঈদ উপলক্ষে কোন ব্র্যান্ড দিচ্ছে সবচেয়ে বড় ডিসকাউন্ট? জানুন বিস্তারিত
মে 10, 2025
বাইকের জন্য ফুয়েল এডেটিভ: কি, কেন এবং কখন ব্যবহার করবেন?
এপ্রিল 29, 2025
Chain Vs Belt Vs Shaft Drive Motorcycle Final Drive Systems Explained With Their Characteristics
এপ্রিল 21, 2025

Related Posts

Essential Motorcycle Gear for Commuters in Dhaka’s Traffic

Essential Motorcycle Gear for Commuters in Dhaka’s Traffic

অক্টোবর 06, 2024
বাইক দীর্ঘদিন নতুন রাখতে যা করবেন

বাইক দীর্ঘদিন নতুন রাখতে যা করবেন

সেপ্টেম্বর 24, 2024
কত দিন পর পর বাইক সার্ভিসিং করাতে হয়?

কত দিন পর পর বাইক সার্ভিসিং করাতে হয়?

সেপ্টেম্বর 23, 2024
বাইক ওয়াশের সময় সাইলেন্সার দিয়ে পানি ঢুকে গেলে কি হবে ?

বাইক ওয়াশের সময় সাইলেন্সার দিয়ে পানি ঢুকে গেলে কি হবে ?

জুন 05, 2024