জয়েন করুন 72 হাজারের বেশি বাইকারের গ্রুপ কিউরিয়াস বাইকার
১।YAMAHA SALUTO 125 UBS
এই বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে ১২৫ সিসির এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসওএইচসি ইঞ্জিন যা ৬.১ কিলোওয়াট পাওয়ার ও ১০.১ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। থাকছে কিক ও ইলেক্ট্রিক স্টার্ট। বাইকের ফুয়েল ক্যাপাসিটি ৭.৬ লিটার ও ওজন প্রায় ১১৩ কেজি। বাইকের গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৮০ মিমি ও সিটের উচ্চতা ৮০৫ মিমি। বাইকের সামনে থাকছে টেলিস্কোপিক ফর্ক ও পেছনে থাকছে সুইং-আর্ম সাসপেনশন। বাইকের সামনে সিঙ্গেল ডিস্ক ব্রেক ও পেছনে ড্রাম ব্রেক ব্যবহার করা হয়েছে, সাথে থাকছে ইউবিএস ব্রেকিং সাপোর্ট। এই বাইক আপনাকে ৬৫ কিলোমিটারের মাইলেজ ও ১০০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার সর্বোচ্চ গতি অফার করতে পারবে।
২।FZS V3 ABS Vintage Edition
এটি ইয়ামাহার স্পোর্টস-কমিউটার সেগমেন্টের বাইক। এই বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ সিসির এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসওএইচসি ইঞ্জিন যা ১৩ বিএইচপি পাওয়ার ও ১২.৮০ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। এই বাইক থেকে আপনি ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারের মাইলেজ ও ১২০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার সর্বোচ্চ গতি পাবেন। বাইকের সামনে দেয়া হয়েছে টেলিস্কোপিক ফর্ক ও পেছনে দেয়া হয়েছে মনোশক সাসপেনশন। এছাড়া ব্যবহার করা হয়েছে ডিস্ক-ব্রেক সেটআপ ও সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস সাপোর্ট। বাইকের ওজন প্রায় ১৩৭ কেজি ও ফুয়েল ক্যাপাসিটি ১২.৮ লিটার।
আরো পড়তে পারেন
৩।Yamaha FZs Fi Deluxe
এই বাইকেও একই ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে। সাথে থাকছে ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন ও ওয়েট-মাল্টিপ্লেট ক্লাচ। এই বাইক আপনাকে ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারের মাইলেজ ও ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার সর্বোচ্চ গতি দিতে পারবে। এছাড়া সামনে থাকছে টেলিস্কোপিক ফর্ক ও পেছনে থাকছে ৭-স্টেপ অ্যাডযাস্টেবল মনোশক সাসপেনশন। বাইকে থাকছে ডিস্ক ব্রেক সেটআপ ও সিঙ্গেল চ্যানেল এবিএস সাপোর্ট। বাইকের ওজন ১৩৫ কেজি ও ফুয়েল ক্যাপাসিটি ১৩ লিটার। তাই ভিনটেজ এডিশনের সাথে এই এডিশনের শুধু এডিশনগত পার্থক্য ছাড়া আর বিশেষ কোনো পার্থক্য আমরা দেখছি না।
৪।YAMAHA FZ-S FI V2
এই বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ সিসির এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসওএইচসি ইঞ্জিন যা ১৩ বিএইচপি পাওয়ার ও ১২.৮ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। তাই এই বাইক থেকে আপনি ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার সর্বোচ্চ গতি ও ৪৫ কিলোমিটার প্রতি লিটারের মাইলেজ আশা করতে পারেন। বাইকের গ্রাউন্ড ক্লিয়ারেন্স ১৬০ মিমি এবং ওজন প্রায় ১৩৩ কেজি। বাইকের সামনে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন ও পেছনে দেয়া হয়েছে মনোক্রস সুইং-আর্ম সাসপেনশন। এছাড়া সামনে ও পেছনে দেয়া হয়েছে ডিস্ক ব্রেক।
৫।YAMAHA FAZER FI V2
এটি ইয়ামাহা ব্র্যান্ডের স্পোর্টস-কমিউটার সেগমেন্টের অতি জনপ্রিয় একটি বাইক। এই বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে ১৫০ সিসির এয়ার-কুলড, ৪-স্ট্রোক, এসওএইচসি ইঞ্জিন যা ১৩ বিএইচপি পাওয়ার ও ১২.৮ এনএম টর্ক জেনারেট করতে সক্ষম। বাইকে ব্যবহার করা হয়েছে ম্যানুয়াল ট্রান্সমিশন ও ওয়েট-মাল্টিপ্লেট ক্লাচ। এই বাইক থেকে আপনি ৪০ কিলোমিটার প্রতি লিটারের মাইলেজ ও ১১০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টার সর্বোচ্চ গতি পেয়ে যাবে। বাইকের সামনে ব্যবহার করা হয়েছে টেলিস্কোপিক সাসপেনশন ও পেছনে দেয়া হয়েছে মনোক্রস সুইং-আর্ম সাসপেনশন। এর পাশাপাশি সামনে থাকছে ডিস্ক ব্রেক ও পেছনে থাকছে ড্রাম ব্রেক সাপোর্ট।
পরিসংহার
ইয়ামাহা ব্র্যান্ডের প্রতিটি বাইক বাংলাদেশে তুমুল জনপ্রিয়। এর পেছনে মূল কারণ হিসেবে কাজ করছে তাদের বাইকের স্থায়িত্ব, আফটার-সেলস সার্ভিস ও রাইডারদের সাথে নিবিড় সম্পর্কের পরিচর্যা। তাই বাইক নেয়ার ইচ্ছা থাকলে অবশ্যই ইয়ামাহা ব্র্যান্ডের বাইকগুলো কনসিডারেশনে রাখতে পারেন।
তথ্যঃ bikesguide