Suzuki GSX R150 বাংলাদেশের বাইক বাজারে ১৫০ সিসি বিভাগে সুজুকির অন্যতম জনপ্রিয় উদ্ভাবন। সুজুকি এই মডেলটি প্রথম দিকে ২ নভেম্বর ২০১৬ এ ইন্দোনেশিয়ায় চালু করেছিল। ধীরে ধীরে, এটি দক্ষিণ এশিয়ার বাজার জুড়ে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল।
সম্প্রতি সুজুকি GSX R150 এই বাইকটির নতুন একটি এডিশান লঞ্চ করেছে।
নতুন এই এডিশানের সাথে পুরোনো বছরের এডিশানের কি কি পার্থক্য আছে, নাকি তারা শুধুমাত্র কালার চেইঞ্জ করেই বাজারে ছেড়ে দিয়েছে , দামের কোন পার্থক্য আছে কিনা ইত্যাদি নানান বিষয় তুলে ধরার চেস্থা করবো।
<sub><a href="https://curiousbiker.com/%e0%a6%95%e0%a7%87%e0%a6%ae%e0%a6%a8-%e0%a6%ae%e0%a7%87%e0%a6%af%e0%a6%bc%e0%a7%87-%e0%a6%b0%e0%a6%be%e0%a6%87%e0%a6%a1%e0%a6%be%e0%a6%b0-%e0%a6%95%e0%a7%87-%e0%a6%a1%e0%a7%87%e0%a6%9f-%e0%a6%95/" rel="noreferrer noopener" target="_blank">কেমন মেয়ে রাইডার কে ডেট করবেন?</a></sub>
ভিডীওটা একদম শেষ পর্যন্ত দেখতে থাকুন, এবং এই ভিডীও সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে বা কি ধরনের বাইক সম্পর্কিত ইনফরমেশান আপনি এই চেনেলে দেখতে চান তা জানতে একদম ভুল করবেন না।
আসুন এক নজরে বাইকটির চুম্বকীয় স্পেসিফিকেশান দেখে আসি
বাইকটির মূল আকর্ষন হচ্ছে এটির অসাধারণ স্পোর্টি লুক এবং এটির ইঞ্জিন দক্ষতা যা উল্লেখ করার মত। বাইকটিতে ফুয়েল ইনজেক্টেড, ওয়াটার কুলড ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়েছে এবং এটির ওজন মাত্র ১২৬ কেজি (তেল ছাড়া)।
<a href="https://curiousbiker.com/%e0%a6%96%e0%a7%81%e0%a6%ac-%e0%a6%b8%e0%a6%9c%e0%a7%87%e0%a6%87-%e0%a6%a1%e0%a6%bf%e0%a6%9c%e0%a6%bf%e0%a6%9f%e0%a6%be%e0%a6%b2-%e0%a6%a8%e0%a6%be%e0%a6%ae%e0%a7%8d%e0%a6%ac%e0%a6%be%e0%a6%b0/" rel="noreferrer noopener" target="_blank">খুব সজেই ডিজিটাল নাম্বার প্লেট</a>
যেহেতু বাইকটি বাংলাদেশের বাজারে নতুন না তাই আমরা এর বিস্তারিত স্পেসিফিকেশনে গেলাম না।
আচ্ছা এবার এর আগের এডিশানের সাথে বর্তমান এডিশানের কি কি পার্থক্য আছে চলেন একবার দেখে আসি।
মজার বিষয় হচ্ছে এই বাইকের আগের ও বর্তমান নতুন এডিশানের পার্থক্য বের করতে বেশ বেগ পেতে হয়েছে
বাইক ইঞ্জিন ওয়েল ও কার ইঞ্জিন ওয়েল
মূলত ৪ টী প্রধান পার্থক্য আমরা লক্ষ করেছি এই বাইকের
প্রথমত কালার,
আগের মডেল গুলোতে প্রধান একটি কালার থাকতো আর সুজুকি লেখাটা বেশ বড় করে ব্রান্ডিং করা থাকত।

যেই ক্মবিনেশান টা এই বাইকের সেগ্মেন্ট আর পারফর্মেন্স এর সাথে একদম বেমানান লাগত। কিন্তু বর্তমানে এই থিওরি থেকে সুজুকি ফিরে এসেছে।
এবারের ক্মবিনেশান টা বেশ দৃষ্টিনন্দন।
২য় ত ওরিজিন
আগে রেনকন ইন্ডিয়ান ভার্সন বিডিতে বাজারজাত করতো আর এখন এই ইন্দোনেশিয়ান ভার্সন বাজারে আনছে।
এর প্রধান কারন হতে পারে

বাংলাদেশ বাইক প্রেমীদের মাঝে এই ধারণাটা খুব বেশি দিঢ় যে ইন্ডিয়ান ভার্শন তুলনায় ইন্দোনেশিয়ান ভার্সনগুলোর বিল্ড কোয়ালিটি, পারফরম্যান্স ইত্যাদি অনেক বেশি।
আর এই সেন্টিমেন্ট টাকেই পুঁজি করে 150cc স্পোর্টস সেগমেন্ট টাতে সুজুকি তাদের অবস্থান আরও বেশি শক্তিশালী করতে চাইছে।
Motorcycle Wheels Why pull to one side?
তৃতীয় যে পার্থক্য লক্ষ্য করা যাচ্ছে তা হচ্ছে ব্রেক
2020 নতুন এই ভার্সনটিতে সুজুকি তাদের বাইকটিতে সংযোজন করেছে ডুয়েল চ্যানেল এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম।
উন্নত প্রযুক্তি সম্পন্ন এই ব্রেকিং সিস্টেম সম্বলিত বাইকের বেশ ভালো গ্রাহক চাহিদা রয়েছে বর্তমানে।

সর্বশেষ যে পার্থক্যটি আমাদের কাছে পরিস্কার হয়েছে সেটা হচ্ছে এর দাম
আগে থেকে বাইকের দাম কিছুটা বেড়েছে। এর প্রধান কারন হতে পারে এর পরিবর্তিত গ্রাফিক্স আর এবিএস ব্রেকিং সিস্টেম।
আমাদের পর্যবেক্ষণ
আমরা লক্ষ্য করেছি বাংলাদেশ নতুন কোন মডেলের বাইক আসলে খুব বেশি একটা পরিবর্তন থাকে না। সামান্য কালার অথবা ব্রেকের সামান্য পরিবর্তন করেই বাইকটি বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয়।
সুজুকি এই ট্রেনটি ফলো না করে আরো কিছু দৃশ্যত পরিবর্তন আনতে পারত। যেমন ধরুন হেডলাইট অথবা টেল লাইট বা সামনে যে কিট গুলো রয়েছে সেগুলো তো সামান্য পরিবর্তন এনে বাইকটি আরও আকর্ষণীয় করে রাখতে পারতো।
Disk Brake তাড়াতাড়ি ক্ষয়ে যায় কেন
কিভাবে বাইকের মাইলেজ চেক করবেন?
যাই হোক। আপনার মতামতের জন্য আমাদের কমেন্ট সেকশান খোলা রয়েছে। আপনার মতামতের উপর ভিত্তি করেই আমরা আমাদের নেক্সট ভিডিওর সাবজেক্ট ইন্টারফেস সবকিছুর পরিবর্তন আনতে চাই।
