Curious Biker
মুলপাতাবাইকিং টিপসটেকনিক্যাল বিষয়বাইকের দামবাইক ব্র্যান্ডবাইকিং ভিডিওমোটরবাইক যন্ত্রাংশভ্রমণ গাইড
  • মুলপাতা
  • বাইকিং টিপস
  • টেকনিক্যাল বিষয়
  • বাইকের দাম
  • বাইক ব্র্যান্ড
  • বাইকিং ভিডিও
  • মোটরবাইক যন্ত্রাংশ
  • ভ্রমণ গাইড
  • ব্যবহারের শর্তাবলী
  • প্রাইভেসি নীতি

© 2025 কিউরিয়াসবাইকার. সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।

ওয়েবসাইটটি তৈরি এবং রক্ষণাবেক্ষণ করেছে গ্রাফল্যান্ড আইটি।

Version 0.2.3

Curiousbiker Facebook Group এ যোগ দিন

বাইক প্রেমীদের সাথে আলোচনা করুন এবং নতুন তথ্য জানুন

বাইক রিভিউ

কেটিএম সম্পর্কে কতটা জানেন?

মার্চ 13, 2022
কেটিএম সম্পর্কে কতটা জানেন?

KTM অস্ট্রিয়ান ব্রান্ড ।

এর শুরুটা ছিল ১৯৩৪ সালে ।

প্রতিষ্ঠাতা অস্ট্রিয়ান ইঞ্জিনিয়ার হ্যান্স ট্রাংকেনপলজ ।

এটি ছিল তখন গাড়ি মেরামতের একটি প্রতিষ্ঠান।

১৯৩৭ সালে তারা ডিকেডব্লিউ মোটরবাইক, ওপেল কারস বিক্রি শুরু করে৷।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর তার স্ত্রী ব্যাবসার হাল ধরেন এবং ডিজেল ইঞ্জিন মেরামতের কাজ শুরু করেন কারন যুদ্ধের পর ডিজেল ইঞ্জিনের মেরামতের চাহিদা বেড়ে গিয়েছিলো

  • খাটো বাইক চালকদের জন্য ৫টি টিপস
  • কোন ঋতুতে মোটরবাইক সবচেয়ে বেশি তেল খায়?

কিন্ত তার দোকানের নাম Kraftfahrzeug Trunkenpolz Mattighofen টি তখন ও আনরেজিস্টারড ছিল ।

কিছুবছর পর ট্রাংকেনপলজ নিজেই মোটরসাইকেল তৈরির উদ্যোগ নেন এবং প্রোটোটাইপ হিসবে প্রস্তুত করেন তার প্রথম মোটর সাইকেল যার নাম ছিল R100 । সময়টা ছিল ১৯৫৩ সাল । সেই সময় মাত্র ২০ জন কর্মচারী নিয়ে তার প্রতিষ্ঠান টি দিনে সর্বোচ্চ ৩ টা মোটর সাইকেল উৎপাদন করতে পারতো ।

তখন ব্যাবসায়ী আর্নেস্ট ক্রর্ন্রিফ শেয়ারহোল্ডার হিসেবে কোম্পানি তে যুক্ত হন এবং পরের বছর প্রোডাকশন ইউনিটে নতুন মডেল R125 যুক্ত হয়।

  • নতুন বাইক কেনার সময় যে বিষয় গুলো চেক করবেন
  • Relationship between engine oil and oil filter

১৯৬০ সালে আর্নেস্ট ক্রনরিফ মারা যাবার দুই বছর পর কোম্পানির মালিক হ্যান্স ট্রাংকেনপলজ ও হার্ট এটাকে মারা যান । তখন তার ছেলে এরিক ট্রাংকেনপলজ ম্যানেজমেন্টের দ্বায়িত্ব নেন । পরবর্তী বছর গুলোতে ১৯৮০ সাল পর্যন্ত রেসিং ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করে কোম্পানিটি এবং সেই সময়ে কেটিএম মোটর নামে কোম্পানিটি পরিচয় প্রকাশ করে এবং ফাস্ট গ্রোয়িং কোম্পানি তে পরিনত হয়। ১৯৯২ সালে এদের টার্ন ওভার ছিল ৭৫০ মিলিয়ন ইউএস ডলার।

২০০৭ সালে ইন্ডিয়ান ব্রান্ড বাজাজ কেটিএমের ১৪% স্টেক কিনে নেয় এবং পরবর্তীতে ৪৭% ইন্টারেস্ট ড্র করে।

বর্তমানে বাজাজ অটো ইন্ডিয়া কেটিএমের ৪৯% মালিকানা দখল করে আছে ।

  • Motorcycle battery problem and solution
  • আপনার জন্য সঠিক বাইক

ব্রান্ড ভ্যালু, ওয়েল রিনোওন এবং এক্সপেরিয়েন্সের দিক থেকে হিসাব করলে কেটিএম গ্লোবালি বেশ ধীরগতিতেই আগাচ্ছে তবে ইদানীং কালে মটোজিপিতে তাদের এচিভমেন্ট প্রশংশার দাবিদার।

২০০৭ সালে বাজাজের সাথে কেটিএমের জয়েন্ট ভেঞ্চার হবার পরে এরা সাউথ এশিয়ান বাইক মার্কেটে বেশ ফোকাসড হয়েছে।

১২৫, ২০০, ২৫০, ৩৯০, ৬৯০, ৭৯০ ও ১১৯০ সিসি ক্যাটাগরিতে ৭ টি প্রোডাকশন মোটরসাইকেল ই মুল ফোকাস পয়েন্টে আছে বর্তমানে । এছাড়াও আরো অনেকগুলো মডেল তারা ম্যানফ্যকচার করে তবে সেগুলো ততটা পরিচিতি পায়নি ।

রিসেন্টলি বাংলাদেশে দুটো ১২৫ সিসি ডিউক এভেইলেবল আছে এবং ১২৫ আরসি মডেল এভেইলেবল।

আসুন এক নজরে দেখে নিই KTM 125 বাইকটির ইঞ্জিন স্পেসিফিকেশনঃ

Displacement – 124.7 cc

Maximum Power 14.5 HP @ 9250 rpm

Maximum Torque 12 Nm @ 8000 rpm

Number of Cylinders – 1

Number of Gears – 6

Seat Height – 835 mm

Ground Clearance – 157 mm

Kerb/Wet Weight – 154.2 kg

Fuel Tank Capacity – 9.5 litres

Top Speed – 120 kmph

ডিজাইন এবং ফিচারে ইউরোপিয়ান ভার্সনটি দেশে জনপ্রিয়তা পায়নি অতিরিক্ত দাম এবং সার্ভিস ও স্পেয়ার সংক্রান্ত জটিলতার কারনে ।

ইন্ডিয়ান ভার্সনের প্রায় একই অবস্থা, কারন বাইকটির ইলেক্ট্রিক্যাল এবং মেকানিক্যাল সেকশন যথেষ্ট কম্পলেক্স এবং বাইকটিতে প্রচুর সেন্সর রয়েছে। তাই এর প্রবলেম ডিটেকশন ও সলিউশনের জন্য এক্সপার্ট হ্যান্ড এবং মেশিন ইউজ করা বাধ্যতামূলক যার ব্যাপক অভাব রয়েছে দেশজুড়ে। ফলাফল ইউজারের ভোগান্তি।

  • 5 Motorcycle Maintenance Tasks You Can Do Yourself

কেটিএম বাইকগুলোর বাংলাদেশি অফিসিয়াল ইম্পোর্টারের উচিত ১২৫ সিসি হিসেবে বাইকগুলোর দাম পুননির্ধারন করা ও সহনীয় পর্যায়ে নামিয়ে আনা, স্পেয়ারস সহজলভ্য করা এবং দেশের বিভিন্ন জায়গায় প্রয়োজনীয় সার্ভিস দেয়ার জন্য এক্সপার্ট হ্যান্ড এভেইলেবল করা।

বর্তমান প্রেক্ষাপটে সৌখন বাইকাররা ভিন্ন কিছুর স্বাদ নিতে চাইলে তাদের জন্য ভালো একটি অপশন হতে পারে ইন্ডিয়ান KTM 125 আরসি বা Duke 125

লেখা : IQBAL ABDULLAH RAAZ

(Admin #Curious Biker)

শেয়ার করুন
সব লেখা দেখুন

সোশ্যাল মিডিয়া

প্রাসঙ্গিক লেখা

Bajaj Pulsar F250 vs Yamaha FZ-25 vs CFMOTO NK250 বাংলাদেশের রাস্তায় কোন 250cc বাইক সবচেয়ে উপযোগী?

সেপ্টেম্বর 16, 2025

৫টি সেরা কমিউটার বাইক

সেপ্টেম্বর 03, 2024

Comparison review with Suzuki Gixxer FI Disc VS Yamaha FZS FI Double Disc vs TVS apache RTR 4V FI

জুলাই 06, 2024

জলে যাবে না এক টাকাও, বাজারের সেরা ভ্যালু ফর মানি বাইকগুলো চিনে নিন

এপ্রিল 24, 2024

সাম্প্রতিক লেখা

শীতকালে কোন ইঞ্জিন অয়েল ভালো? মিনারেল নাকি সিনথেটিক – বাইকারদের জন্য সম্পূর্ণ গাইড (2025

নভেম্বর 25, 2025

হাজারো রাইডারের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হলো ইয়ামাহা বাইক কার্নিভ্যাল ২০২৫ | Yamaha Bike Carnival Bangladesh

নভেম্বর 12, 2025

Fuel Efficiency বাড়ানোর ৭টি উপায় – বাইকের মাইলেজ বাড়ানোর টিপস

নভেম্বর 04, 2025